বিজ্ঞাপন দিন

কিশোরগঞ্জ সোনালী ব্যাংক লিঃ পাশের ভবনে স্থানান্তরের দাবী

ভ্রাম্যমান সংবাদদাতা, নীলফামারী ঃ নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ সোনালী ব্যাংক লিঃ বর্তমানে (পুরাতন) অবস্থিত ভবনের পাশের নির্মণাধীন চার তলা ভবনের দ্বিতীয় তলায় স্থানান্তরের দাবীতে আমানতকারী ও ব্যবসায়ীগণের পক্ষ থেকে উর্ধতন কতৃপক্ষ বরাবর লিখিত আবেদন করা হয়েছে। আবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, কিশোরগঞ্জ সোনালী ব্যাংক শাখাটি দীর্ঘ ৪০ বছর থেকে কিশোরগঞ্জ বাজারের প্রাণ কেন্দ্রস্থল ও থানার সন্নিকটে অবস্থিত। বাজার ও থানার কাছে হওয়ায় আমরা নিরাপত্তার সাথে লেনদেন করে আসতেছি। ব্যাংক শাখাটি বর্তমান স্থান থেকে প্রায় এক কিঃ মিঃ দুরে হাসপাতালের কাছে একটি ভবনে স্থানান্তর করার জন্য চেষ্ঠা করা হচ্ছে। অত্র শাখাটি বর্তমান স্থান থেকে উক্ত স্থানে ন্থানান্তর করা হলে, আমানতকারী গ্রাহক ও ব্যবসায়গণ নিরাপত্তাহীনতার বিষয়টি বিচেনার জন্য আবেদনে উল্লেখ করনে। সোনালী ব্যাংক লিঃ আঞ্চলিক কার্যালয় নীলফামারী, অবসর প্রাপ্ত কর্মকর্তা মোফাখখারুল ইসলাম (সঙ্গী) জানান, বর্তমান ব্যাংক ভবনটি আমার বড় ভাইয়ের জমিতে অবস্থিত। ভবনটি ঝুকিপূর্ণ হওয়ায় এবং ব্যাংকের উর্ধতন কর্তৃপক্ষের মৌখিক আশ্বাসের প্রেক্ষিতে পাশেই আমি একটি বহুতল ভবন নির্মান করি। ভবনটির নির্মান কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে। তিনি আরও জানান, গত ১০ নভেম্বর রোবাবার সৈয়দপুর বিমান বন্দরে সোনালী ব্যাংকের এম.ডি মহোদ্বয়ের সাথে কিশোরগঞ্জ উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও উপজেলা আ’লীগের সভাপতি জাকির হোসেন বাবুল ভবনের বিষয়ে কথা বললে, তিনি তাৎক্ষণিক রংপুর সোনালী ব্যাংক লিঃ এর জি.এম, ডি.জি.এম এবং দিনাজপুরের ডি.জি.এম সহ উর্ধতন কর্মকর্তাদেরকে সরেজমিনে পরিদর্শনের জন্য নির্দেশ দেন। কিশোরগঞ্জ সোনালী ব্যাংক লিঃ এর শাখা ব্যবস্থাপক আব্দুল্লাহিল বাকী গত রোবাবার তাৎক্ষণিক পরিদর্শনে বিষয়টি স্বীকার করে জানান, এবিষয়ে কি সিন্ধান্ত হয়েছে আমি জানি না। ব্যাংক ভবন নির্মানের জন্য কাইকে কোন প্রকার লিখিত নির্দেশনা দেয়া হয়নি। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন” আমি শুনেছি কয়েক বছর আগে থানা পাশে থাকার পরও ব্যাংক ভোল্টে শুলংগো খুরে চুরির একটি ব্যর্থ চেষ্ঠা হয়েছিল। গ্রহকগণ ব্যাংকের নিরাপত্তার বিষয় বিবেচনার জন্য কর্তৃপক্ষের কাছে জোর দাবী জানান।