বিজ্ঞাপন দিন

জলঢাকার শিমুল বাড়ির রাজবাড়িতে প্রধানমন্ত্রীর দেয়া আটান্নটি ঘর পেল হত দরিদ্ররা।

মানিক লাল দত্ত, জলঢাকা (নীলফামারী): নুকুল চন্দ্র রায় (৩৫) বাড়ি নীলফামারী জলঢাকার শিমুলবাড়ির রাজবাড়ীতে । তার পাঁচ শতক জমি রয়েছে অথচ সেখানে মাথা গোজার ঠাই করার মত কোনো অর্থ সম্পদ ছিল না। কোনো রকমে ছাউনি দিয়ে জীবন কাটিয়ে আসতো। হঠাৎ প্রধান মন্ত্রী ঘর দিচ্ছে এ খবর শুনে ছুটে গেলেন স্থানীয় মেম্বার পরবা নন্দের কাছে। পরবানন্দের প্রচেষ্টায় ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার উত্তম কুমার রায়ের সাথে যোগাযোগ করলে সহানূুভূতি তার একটি ঘরের ব্যবস্থা করে দিলেন তিনি। শুধু নুকুলেই নয় এই রকম বিট্টু চন্দ্র রায়, বিমল চন্দ্র রায়, শ্যামল চন্দ্র রায়, সুধির চন্দ্র রায়, পরেশ চন্দ্র রায়, জগবন্ধু রায়, তারাও এ ঘর পেয়ে ভীশন খুশি। স্থানীয় মেম্বার ও পূজা উদযাপন পরিষদ নেতা এবং হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদ শিমুলবাড়ি ইউনিয়ন সাধারণ সম্পাদক পরবানন্দ জানায়,সব চেয়ে দারিদ্র তম এলাকা রাজ বাড়ীটি । ইউএনও স্যার স্থান গুলো পরিদর্শন করেছে এবং যার জমি আছে ঘর নাই তাদেরকেই এ প্রকল্পের আওতায় এনেছেন তিনি।এভাবে আটান্নটি ঘর সেখানে স্থাপন করা হয়েছে বলে এ প্রতিবেদক কে জানিয়েছে মেম্বার পরবানন্দ । বুধবার উপকার ভোগিদের সাথে কথা হলে তারা জানান, আমাদের জমি ছিল কিন্তু ঘর ছিল না। এখন ঘরও হয়েছে আমাদের প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা দিয়েছে। আমরা শেখ হাসিনা সরকার কে আরেক বার ক্ষমতায় দেখতে চাই । তাহলে গরিব দুঃখি মানুষরা মৌলিক চাহিদার সব টুকুই পাবে।উপজেলা নির্বাহী অফিসার উত্তম কুমার রায় বলেন, প্রধান মন্ত্রীর অগ্রাধিকার ভিত্তিক প্রকল্প থেকে এ ঘর গুলো তৈরি হযেছে। এক একটি ঘরের প্রাক্কল ব্যয় এক লক্ষ টাকা। প্রধান মন্ত্রী অসহায় মানুষদের এই রকম একটি প্রকল্প করে নিঃসন্দেহে প্রশংসার দাবিদার হয়েছেন। এ বিষয়ে বাংলাদেশ কাউন্সিল অব ভোক্তা অধিকার রংপুর বিভাগীয় কমিটির নির্বাহী সদস্য ও বাংলাদেশ মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা ও বাস্তবায়ন সংস্থার নীলফামারী জেলা কমিটির উপদেষ্টা সিনিয়র সাংবাদিক মানিক লাল দত্ত বলেন, স্বাধীনতা ৪৭ বছর পর শেখ হাসিনা সরকারের অবদান পেয়েছে জলঢাকার মানুষ। আরও বেশি আবেগপ্লুত উন্নয়নের অগ্রযাত্রার যে মাইল ফলক এখানে সৃষ্টি হয়েছে এবং দৃশ্য মান উন্নয়নে নজর কেড়েছে সকলের।এ কথা আমার না আমার মত শত শত বাঙালির ।