বিজ্ঞাপন দিন

জলঢাকা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ৮ জনের মনোনয়ন বৈধতা পেয়েছে-৭

আব্দুল মালেক, নীলফামারী প্রতিনিধিঃ আসন্ন পঞ্চম উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের মনোনয়ন জমাদানের শেষ দিন গত ১১ ফেব্রুয়ারি সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত সমাপ্ত ঘটে। আজ মঙ্গলবার বিকালে মনোনয়ন যাছাই বাছাই কার্যক্রম নীলফামারী জেলা নির্বাচন কার্যালয় হলরুমে অনুষ্ঠিত হয় । অনুষ্ঠানে জলঢাকা, কিশোরগঞ্জ ও সৈয়দপুর উপজেলার প্রার্থীদের ভীড় জমাতে দেখা যায়। এ সময় জেলা নির্বাচন কমিশন ও রিটার্নিং কর্মকর্তা মোঃ ফজলুল করিম সভাপতিত্বে জলঢাকা উপজেলা কমিশন ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা উজ্জ্বল হোসেনের উপস্থিতিতে বাছাই পর্বের কার্যক্রম শুরুহয় । জলঢাকা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ২ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে পুরুষ ৪ জন ও মহিলা ২ জন । ৮ জনের মধ্যে ৭ জনের মনোনয়ন বৈধ ও ১ জনের প্রার্থীতা বাতিল ঘোষণা করেন, জেলা নির্বাচন কমিশন ও রিটার্নিং কর্মকর্তা মোঃ ফজলুল করিম । বৈধরা হলেন, চেয়ারম্যান প্রার্থী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আনছার আলী মিন্টু। ভাইস চেয়ারম্যান পদে, জাপা নেতা অধ্যাপক মমিনুল ইসলাম মঞ্জু, উপজেলা জাসদ সভাপতি গোলাম পাশা এলিচ, উপজেলা সেচ্ছাসেবক লীগের সাধারন সম্পাদক মশিউর রহমান বাবু ও শ্রমিক নেতা শাহিনুর রহমান এবং মহিলা বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান রিভা আমজাদ ও মনোয়ারা বেগমের বৈধ পেয়েছে । আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী চেয়ারম্যান প্রার্থী কেন্দ্রীয় যুবলীগ নেতা ও জলঢাকা সরকারি মডেল পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক আব্দুল ওয়াহেদ বাহাদুরকে অবৈধ ঘোষণা করেন জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা । গত ২০১৮ সালে ১৩ সেপ্টেম্বর ৩৭.০০.০০০০.০৭১.১৮.০০৩-১১৭১ স্মারকে রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে উপসচিব লুৎফুন নাহার এর স্বাক্ষরিত দেশের বিভিন্ন জেলা ৪৪টি বেসরকারী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে জলঢাকা মডেল পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়টিও জাতীয়করণের জন্য প্রঞ্জাপন জারী করা হয়। সরকারি চাকরিজীবি হওয়ায় আব্দুল ওয়াহেদ বাহাদুরের মনোনয়ন বাতিল ঘোষণা করেন । আপিলের সুযোগ আছে বলে জানিয়েছেন রিটার্নিং কর্মকর্তা মোঃ ফজলুল করিম ।