জাহিনুর ইসলাম জীবন,জলঢাকা প্রতিনিধিঃ
নীলফামারীর জলঢাকা উপজেলার শৌলমারী ইউনিয়নের বান পাড়া এলাকায় চাঁদা না পেয়ে কাজে বাধাঁ অফিস ভাঙ্গচুর ও ডাম্পিং বস্তা লুটপাট করছে স্থানীয় দূর্বিত্বরা। দূর্যোগ প্রতিরোধের
জন্য ও নদীর বাধ ভাঙ্গন ঠেকাতে বাধের কাজ চলছে এবং অব্যহত রয়েছে।সেই কাজ চলা কালে ঐ এলাকার দূর্বিত্বরা চাঁদা চেয়ে কাজে বাঁধা দেয় এবং অফিস ভাঙ্গচুর করেছে বলে সংবাদ পাওয়া গেছে।জানাগেছে, ১৫ মে শুক্রবার বিকালে এ ঘটনাটি ঘটে শৌলমারী বানপাড়া বাঁধ এলাকায়।এ বিষয়ে ৪ নং ওয়ার্ডের বঙ্গবন্ধু প্রজন্মলীগের সভাপতি মনোয়ারুল ইসলামএর সাথে কথা হলে তিনি বলেন,আমি এই এলাকার বাসিন্দা তাই আমারও দায়িত্ব রয়েছে এ কাজ দেখার। তাই খেয়ে না খেয়ে দেখা শোনা কর তেছি। একই এলাকার মোস্তাফিজুর রহমান মিন্টুগং হঠাৎ করে এ কাজের জন্য ১ লক্ষ টাকা
চাঁদা দাবী করেছে। কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে ঠিকাদারের লোকজনের সাথে মিন্টুগং এর বাক বিতন্ড সৃষ্টি হয়। দুর্বিত্বরা রাগান্বিত হয়ে বালু উত্তলনের পাইপ ও অফিস ভাঙ্গচুর এবং অফিসে ঢুকে ৩ শত ৫০ টি ডাম্পিং বস্তা ও ২০ ফিট বালু উত্তলনের পাইপ ২৫ টি লুটকরে নিয়ে যায় ।
একই এলাকার ছাত্র তহিদুল ইসলাম বলেন,এদিকে পানি উন্নয়নের বাঁধের যে কাজ হচ্ছে তা আমি দেখতে এসেছি ও নদীতে মাছ ধরতে ছিলাম হঠাৎ করে দেখি এলাকার কিছু লোক দলবদ্ধ হয়ে লাঠি ছোরা নিয়ে মারামারি করতে আসছে। পার্শ্ববর্তী এলাকার মোশফিক হোসেন বলেন, তারা সকলে এসে অফিস ভাঙ্গচুর ও পাইপ ভাঙ্গচুর করে।সাইট সুপার ভাইজার মনিরুজ্জামান মনির বলেন,আমার উপস্থিতে সাইটের ম্যানেজার কৈমারীতে সাইটের কাজের জন্য রশি আনতে গেলে হাটাৎ করে একটি দল সংঘ বদ্ধ হয়ে অফিস ভাঙ্গচুর করে ও জিও বস্তা ৩ শত ৫০ টি এবং বালু উত্তলনের ২০ ফিট পাইপ ২৫ টি নিয়ে যায়। আজকে ঐ এলাকার একজন ভদ্রলোক নাম জানিনা তিনি এসে আমার সাথে কথা বলছে ঠিক তখনেই তার কিছু লোক জন দলবদ্ধ হয়ে এসে এসব ক্ষতি করে।যাহার ক্ষতির পরিমান ১ লক্ষ ৪২ হাজার ২ শত টাকা জানাগেছে। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত মালার প্রস্তুতি চলছে।
