বিজ্ঞাপন দিন

নীলফামারীতে নির্বাচিত হলেন যারা

নীলফামারী প্রতিনিধি: তৃতীয় দফা ইউপি নির্বাচনের বেসরকারী ফলাফলে নীলফামারী সদর উপজেলার পাঁচটি ইউনিয়নের মধ্যে দুটিতে আওয়ামী লীগ, দুটিতে স্বতন্ত্র (বিএনপি সমর্থিত) এবং একটিতে জামায়াত প্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন। শনিবার রাত ১০ টায় স্ব স্ব ইউনিয়নের রিটার্নিং কর্মকর্তারা এ ফলাফল ঘোষণা করেন। নীলফামারী সদরের চড়াইখোলা ও সংগলশী ইউনিয়নের রির্টানিং কর্মকর্তা মো. আজাদুল হেলাল বলেন, চড়াইখোলা ইউনিয়নে স্বতন্ত্র প্রার্থী (বিএনপি সমর্থিত) মোশাররফ হোসেন বসুনিয়া বেসরকারী ভাবে নির্র্বাচিত হয়েছেন। তিনি নৌকা প্রতীক নিয়ে ৪ হাজার ৬৯৬ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দী স্বতন্ত্র প্রার্থী ডা. মো. আব্দুর রহমান ঘোড়া প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৪ হাজার ৪৯৭ ভোট। সংগলশী ইউনিয়নে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী কাজী মোস্তাফিজার রহমান। তিনি নৌকা প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৫ হাজার ৫২৮ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দী আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী আতাউর রহমান শাহ বুল্লাল চশমা প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৫ হাজার ১৭ ভোট। রামনগর ও কচুকাটা ইউনিয়নের রির্টানিং কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম বলেন, রামনগর ইউনিয়নে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী মিজানুর রহমান বাবু। তিনি নৌকা প্রতীক নিয়ে ৪ হাজার ৩৬৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দী স্বতন্ত্র (আওয়ামী লীগ সমর্থিত) প্রার্থী ওবায়েদুল ইসলাম মোটরসাইকেল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৪ হাজার ২৯৬ ভোট। কঁচুকাটা ইউনিয়নে নির্বাচিত হয়েছেন বর্তমান চেয়ারম্যান স্বতন্ত্র (বিএনপি সমর্থিত) প্রার্থী আব্দুর রউফ চৌধুরী। তিনি চশমা প্রতীক নিয়ে ৫ হাজার ৫৯০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দী বিএনপির বিদ্রোহী প্রার্থী শহিদুল ইসলাম আনারশ প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৪ হাজার ৬৩০ ভোট । সোনারায় ইউনিয়নের রির্র্টানিং কর্র্মকর্তা এন.এম শরীফুল ইসলাম জানান, সোনারায় ইউনিয়নে নির্বাচিত হয়েছেন জামায়াতের (স্বতন্ত্র) প্রার্থী মোস্তফা কামাল। তিনি টেলিফোন প্রতীক নিয়ে ৫ হাজার ৪৯১ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দী আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী অশ্বিনী কুমার বিশ্বাস মোটরসাইকেল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৫ হাজার ৫ ভোট।