মর্তুজা ইসলাম, জলঢাকা, (নীলফামারী) প্রতিনিধি :
নীলফামারীর জলঢাকায় ৩৫ জন শ্রমিককে প্রতিষ্ঠান থেকে ছাটাই করায় প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত ও এক চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ করেছেন উপজেলা শ্রমিক ঐক্য পরিষদ। মঙ্গলবার রাত নয়টায় জলঢাকা উপজেলা শ্রমিক ঐক্য পরিষদের আয়োজনে লেবার ইউনিয়ন বাসষ্ট্যান্ড কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত সভায় এ প্রতিবাদ জানানো হয়। শ্রমিক ঐক্য পরিষদের সভাপতি পরেশ চন্দ্র কাচুর সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন, জেলা রেস্তোরা শ্রমিক ইউনিয়ন সাধারন সম্পাদক রহিদুল ইসলাম, ছ'মিল শ্রমিক ইউনিয়ন সভাপতি ফজলুর রহমান, কাঠ মিস্ত্রী শ্রমিক ইউনিয়ন সভাপতি অনিল চন্দ্র রায়, ডেকারেটর শ্রমিক ইউনিয়ন সভাপতি আমিনুর রহমান, রিক্সা শ্রমিক ইউনিয়ন সভাপতি আবুল বাশার মিন্টু, হকার্স শ্রমিক ইউনিয়ন সভাপতি শফিয়ার রহমান, দোকান কর্মচারী ইউনিয়ন সভাপতি গোলাম মোস্তফা, নির্মাণ শ্রমিক ইউনিয়ন সভাপতি লোকমান হোসেন, লেবার ইউনিয়ন সভাপতি আতিয়ার রহমান, বিভাগীয় হোটেল শ্রমিক ইউনিয়নের নেতা ফারুক হোসেন প্রমূখ। এ সময় প্রতিষ্ঠান থেকে ছাটাই হওয়া তালিকাভূক্ত শ্রমিক বাবুল হোসেন বাবু,ইউনুছ আলী, রমজান,রশিদুল ও আব্দুল হামিদ অভিযোগ করে জানান,"উপজেলার রশিদপুর এলাকায় প্রায় নয় বছর পূর্বে কাজী ফার্মস লিমিটিডে প্রতিষ্ঠালগ্ন হতে আমরা ৩৫ জন শ্রমিক কাজ করে আসছি।
কিন্তু ২৪জুলাই/১৬ এলাকার নব-নির্বাচিত ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান জামিনুর রহমানের হুকুমে ও মিজানুর রহমানের নেতৃত্বে আমাদেরকে কোন কারণ ছাড়াই ওই চেয়ারম্যানের ইন্দোনে ফার্ম হতে বের করে দেয়। ছাটাইকৃত শ্রমিকরা জানান, গত ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যানের পক্ষে ভোট না করায় আমাদেরকে কর্মস্থল থেকে বের করে দেওয়া হয়েছে। ফলে আমরা পরিবার-পরিজন নিয়ে এখন মানবেতর দিন কাটাচ্ছি। "উপজেলা লেবার শ্রমিক ইউনিয়ন সাধারন সম্পাদক জোনাব আলী বলেন,'ওই এলাকার প্রভাবশালী ও নব-নির্বাচিত চেয়ারম্যান মুরগীর বিষ্ঠার ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ করতেই প্রতিষ্ঠানের কিছু কর্মকর্তার যোগসাজসে দীর্ঘদিনের কর্মরত লেবারদেরকে বেআইনী ভাবে বিতাড়িত করেছে। তিনি আরও জানান, অবিলম্বে ঘটনার সুষ্ঠ তদন্ত এবং বেআইনী ভাবে ৩৫ জন লেবারের যথাযথ ক্ষতিপূরনসহ কাজে পূণর্বহালের দাবী জানায় প্রতিবাদ সভা থেকে। শ্রমিক ঐক্য পরিষদের সভাপতি পরেশ চন্দ্র কাচু পরবর্তী কর্মসূচী ঘোষণা করে বলেন, আগামী আগামী ২৭ সেপ্টেম্বরের মধ্যে ৩৫ জন শ্রমিককে কাজে পুনর্বহাল না করালে ওইদিন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার মাধ্যমে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও শ্রমমন্ত্রী বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করে মানববন্ধন কর্মসূচী করা হবে। এ বিষয়ে লেবার সর্দার সোলেমান আলী জানান, 'স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়াম্যানের পক্ষে কাজ না করা ও মুরগীর বিষ্ঠার ব্যবসায় গোপনীয়তা ফাস হবার ভয়েই আমাদেরকে বাদ দেওয়া হয়েছে।
'এ বিষয়ে রশিদপুর কাজী ফার্মস এক্সিকিউটিভ ফয়সালের সাথে কথা হলে তিনি বিষয়টি অবগত নন। তবে বিষয়টি নিয়ে তিনি এডমিনের সাথে যোগাযোগ করতে বলেন। এবিষয়ে জানতে চাইলে অভিযুক্ত প্রভাবশালী জামিনুর রহমান বলেন, 'এ মুহুর্তে আমার মাথা ঠিক নাই,পরে কথা বলেন।
কিন্তু ২৪জুলাই/১৬ এলাকার নব-নির্বাচিত ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান জামিনুর রহমানের হুকুমে ও মিজানুর রহমানের নেতৃত্বে আমাদেরকে কোন কারণ ছাড়াই ওই চেয়ারম্যানের ইন্দোনে ফার্ম হতে বের করে দেয়। ছাটাইকৃত শ্রমিকরা জানান, গত ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যানের পক্ষে ভোট না করায় আমাদেরকে কর্মস্থল থেকে বের করে দেওয়া হয়েছে। ফলে আমরা পরিবার-পরিজন নিয়ে এখন মানবেতর দিন কাটাচ্ছি। "উপজেলা লেবার শ্রমিক ইউনিয়ন সাধারন সম্পাদক জোনাব আলী বলেন,'ওই এলাকার প্রভাবশালী ও নব-নির্বাচিত চেয়ারম্যান মুরগীর বিষ্ঠার ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ করতেই প্রতিষ্ঠানের কিছু কর্মকর্তার যোগসাজসে দীর্ঘদিনের কর্মরত লেবারদেরকে বেআইনী ভাবে বিতাড়িত করেছে। তিনি আরও জানান, অবিলম্বে ঘটনার সুষ্ঠ তদন্ত এবং বেআইনী ভাবে ৩৫ জন লেবারের যথাযথ ক্ষতিপূরনসহ কাজে পূণর্বহালের দাবী জানায় প্রতিবাদ সভা থেকে। শ্রমিক ঐক্য পরিষদের সভাপতি পরেশ চন্দ্র কাচু পরবর্তী কর্মসূচী ঘোষণা করে বলেন, আগামী আগামী ২৭ সেপ্টেম্বরের মধ্যে ৩৫ জন শ্রমিককে কাজে পুনর্বহাল না করালে ওইদিন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার মাধ্যমে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও শ্রমমন্ত্রী বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করে মানববন্ধন কর্মসূচী করা হবে। এ বিষয়ে লেবার সর্দার সোলেমান আলী জানান, 'স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়াম্যানের পক্ষে কাজ না করা ও মুরগীর বিষ্ঠার ব্যবসায় গোপনীয়তা ফাস হবার ভয়েই আমাদেরকে বাদ দেওয়া হয়েছে।
'এ বিষয়ে রশিদপুর কাজী ফার্মস এক্সিকিউটিভ ফয়সালের সাথে কথা হলে তিনি বিষয়টি অবগত নন। তবে বিষয়টি নিয়ে তিনি এডমিনের সাথে যোগাযোগ করতে বলেন। এবিষয়ে জানতে চাইলে অভিযুক্ত প্রভাবশালী জামিনুর রহমান বলেন, 'এ মুহুর্তে আমার মাথা ঠিক নাই,পরে কথা বলেন।