একটাই প্রশ্ন
এম. রাশেদুজ্জামান তাওহীদ
তোমরা কারা জঙ্গী বেশে
দিচ্ছ ভয়াল থাবা,
জন্ম তোদের কে দিয়েছে
কোন সে অধম বাবা?
কাদের এজেন্ট তোমরা আবার
কার দালালি কর,
আল বদরের মত আবার দূর্গ
কিসের গড়ো?
ধ্বংস এদেশ করছ কেন
লক্ষ্যটা কী তোদের,
ভিনদেশীদের মারছ কেন
বলতে হবে মোদের?
জঙ্গী তোদের কে বানালো
মন্ত্র দিল কিসের,
সাপের মত ক্ষিপ্ত কেন
তুলছো ফণা বিষের?
এসব করে পাড় পাবেনা
সুযোগ পালাবার,
বীরের জাতি করবে নিধন
জঙ্গী জানোয়ার।
রুখতে হবে জঙ্গীবাদ
এম. রাশেদুজ্জামান তাওহীদ
বীর বাঙালি জাগ্রত আজ
ভাঙবে বিষের দাঁত,
জঙ্গীবাদী রুখবে আবার
লক্ষ কোটি হাত।
গুড়িয়ে দেবে আস্তানা সব
নীল নকশার চার্ট,
বুলেট মেরে মানুষ মারার
করছ মিছেই পার্ট।
পাড় পাবেনা ছাড় পাবেনা
সোজা পথে আসো,
মানুষ হয়ে বাঁচতে শিখে
দেশটা ভালোবাসো।
ফিরে এসো
এম. রাশেদূজ্জামান তাওহীদ
নির্বিচারে কেন বাপু
মারছ মানুষ বোমায়,
নৈতিকতা কে শেখাল
কোন সে জালেম তোমায়!
দীক্ষা তোমায় কে দিয়েছে
ফায়দা লুটার জন্য,
মানবতা কাদের কাছে
পশুর মত গণ্য?
ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি
করছ রাহাজানি,
মানবতার দৃশ্য দেখে
কাঁদেনা প্রাণখানি!
কোরআন হাদীস বলেনি বাপু
জঙ্গী হওয়ার কথা,
ফিরে এসো, তোমার ফেরায়
বাঁচুক মানবতা।
নবীন সেনা
এম. রাশেদুজ্জামান তাওহীদ
হয়তো মোরা শহিদ হব
নয়তো হব গাজি,
তবু মোরা মারবো থাবা
কেউ হলে ভাই পাজি!
সোনার দেশে সোনা হব
রাখবো দেশের মান,
ভণ্ডসাধু চাপাবাজের
ফেলবো ছিঁড়ে কান।
জঙ্গিবাদের মুখোশ খুলে
বাঁধবো দু 'পা কষে,
লাঠির ঘা য়ে ভাত খাবে সে
জেলখানাতে বসে।
এ দেশটাকে গড়তে যারা
করবে গড়িমসি,
তাদের গলায় শক্ত করে
ঝুলিয়ে দেব রশি ।
রক্ত ঘামে অশ্রু দামে
যে পতাকা কেনা,
সে পতাকার রাখতে যে মান
আমরা নবীন সেনা।
দল বুঝিনা বল বুঝিনা
বুঝি স্বাধীনতা,
হিংসা বিভেদ ভুলে গিয়ে
জাগুক মানবতা।