বিজ্ঞাপন দিন

জলঢাকা পৌরসভাটির বেহাল অবস্থা

মানিক লাল দত্ত জলঢাকা (নীলফামারী): নীলফামারীর জলঢাকা উপজেলাধীন একটি পৌরসভা রয়েছে পৌর মেয়র থাকলেও নিয়মের কোনো বালাই নেই। যত্রতত্র যেখানে সেখানে ময়লা আবর্জনা স্তুপ দেখা যায়, বাজারের মধ্যোগুলোতে। না আছে এখানে ড্রেনেজ ব্যবস্থা, না আছে পয়ঃনিষ্কাসনের ব্যবস্থা, শহরের সোডিয়াম বাতি গুলো কিছু কিছু মাঝে মধ্যে জ্বলে আবার জ্বলে না। সরকার পৌরসভাটি সু সজ্জিত করতে প্রয়োজনীয় জনবল সহ যে সকল ব্যবস্থা নিয়েছে তা আজ মৃত প্রায়। পৌরসভার মধ্যে প্রধান রাস্তা জলঢাকা সোনালী ব্যাংক থেকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স পর্যন্ত খানা-খন্দে ভরপুর চলাচলে একদম অনুপযোগী। দুরপাল্লার মানুষ প্রসূতি ও গর্ভবতী নারী নিয়ে ভ্যানে করে যেতেই খুবই কষ্ট হয় অনেকের। বুধবার উপজেলা প্রশাসন থেকে খোজ নিয়ে জানা গেছে, সরকারি কোনো সভা,সেমিনারে এ মেয়রের উপস্থিতি একদম নেই! পৌরবাসীরা অভিযোগ করেন, তিনি নাকি ফোনও ধরেন না। অভিযুক্ত মেয়র উপজেলা বিএনপির সভাপতি ফাহমিদ ফয়সাল কমেট চৌধূরীর সাথে এ প্রতিবেদক কয়েকবার মুঠোফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায়নি। এবিষয়ে কাউন্সিল অব ভোক্তা অধিকার রংপুর বিভাগীয় কমিটির নির্বাহী সদস্য ও বাংলাদেশ মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা ও বাস্তবায়ন সংস্থার নীলফামারী জেলা কমিটির উপদেষ্টা মানিক লাল দত্ত বলেন, এটি পৌরসভা নাম হলেও এর চেয়ে ইউনিয়ন অনেক ভালো। পৌর শহরে জলাতঙ্ক রোগ সৃষ্টিকারি কুকুরের উপদ্রোপ বেড়েছে তাতেও কোনো ব্যবস্থা নেই।