বিজ্ঞাপন দিন

জলঢাকাকে সন্ত্রাস, চাদাবাজি ও মাদকমুক্ত ঘোষনা দিলেন চেয়ারম্যান প্রার্থী মিন্টু

মর্তুজা ইসলাম, জলঢাকা প্রতিনিধিঃ আমি উপজেলা আ'লীগের তৃনমুুল নেতাকর্মীদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি কেন্দ্রে আমার একক নাম পাঠানোর জন্য। আপনাদের কারনেই প্রধানমন্ত্রী আমাকে চেয়ারম্যান পদে মনোনয়ন দিয়েছে । আপনারা আমাকে দোয়া করবেন আমি যেন বিজয়ী হয়ে প্রধানমন্ত্রীকে এই উপজেলা পরিষদ উপহার দিতে পারি। তিনি আরো বলেন এই জলঢাকায় আর কোন সন্মানী মানুষ সন্মান হারাবে না। ১০ মার্চের পর থেকে জলঢাকা উপজেলা হবে সন্ত্রাস, চাদাবাজি ও মাদকমুক্ত। আপনারা নিশ্চিন্তভাবে ব্যাবসা বানিজ্য করবেন, রবিবার রাতে নীলফামারীর জলঢাকা জিরোপয়েন্ট মোড়ে উপজেলা আ'লীগের এক পথসভায় কথাগুলো বলেন উপজেলা আ'লীগের সভাপতি আনছার আলী মিন্টু। গত শুক্রবার কেন্দ্রীয় আ'লীগ প্রধম ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের জন্যে ৮২ জন চেয়ারম্যান প্রার্থীর নাম ঘোষনা করে। সেই তালিকায় উপজেলা আ'লীগের প্রার্থী হয়ে নৌকা প্রতিক বরাদ্দ পান আনছার আলী মিন্টু। এর আগে বিকেলে তিনি সৈয়দপুর এয়ারপোর্টে পৌছালে হাজার হাজার নেতাকর্মী প্রিয় নেতাকে বরন করে শোভাযাত্রা সহকারে জলঢাকা নিয়ে আসে। আসার পথে তিনি উপজেলার খুটামারা ইউনিয়নের টেংগনমারি বাজারে পথসভায় অংশগ্রহণ করে। এসময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা আ'লীগের সাধারন সম্পাদক সহীদ হোসেন রুবেল, সাবেক অধ্যক্ষ মোফাজ্জল হক, পৌর আ'লীগের সাধারন সম্পাদক আব্দুল মজিদ, কেন্দ্রীয় যুবলীগের সদস্য সাদ্দাম হোসেন পাভেল, উপজেলা যুবলীগের আহবায়ক সারোয়ার হোসেন সাদের, বালাগ্রাম ইউপি চেয়ারম্যান ও সৈনিকলীগ সভাপতি রবিউল ইসলাম লিপন, মহিলা ভাইসচেয়ারম্যান প্রার্থী ও উপজেলা বঙ্গবন্ধু পরিষদের সহ-সভাপতি মনোয়ারা বেগম, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের সভাপতি সালাহ উদ্দীন কাদের, সাধারন সম্পাদক ও ভাইসচেয়ারম্যান প্রার্থী মশিউর রহমান বাবু, সাবেক উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি সারোয়ার রশীদ , মুক্তিযুদ্ধ সংরক্ষণ কমিটির আহবায়ক উৎপল ভট্টাচার্য ও রাজীব চৌধুরী প্রমু্খ। উপজেলা আ'লীগের সাধারন সম্পাদক সহীদ হোসেন রুবেল তার বক্তব্যে বলেন, জলঢাকায় আ'লীগকে নিয়ে অনেক ষঢ়যন্ত্র হয়েছে। আর কাউকে দল নিয়ে ষঢ়যন্ত্র করতে দেওয়া হবেনা। আমরা ঐক্যবদ্ধ আছি বিজয় আমাদের হবে।