বিজ্ঞাপন দিন

জলঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির ৩য় বর্ষপূর্তি উপলক্ষে বনভোজনের র‍্যাফেল ড্র অনুষ্ঠিত



রবিউল ইসলাম রাজ,জলঢাকা (নীলফামারী) প্রতিনিধি: জলঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির ৩য় বর্ষপূর্তি বনভোজন আনন্দ-উৎসবের পর জনসম্মুখে শতভাগ স্বচ্ছতার ভিত্তিতে র‍্যাফেল ড্র দিয়েছে সাংবাদিকবৃন্দ। এ উপলক্ষে সোমবার সন্ধ্যায় মডেল পাইলট হাই স্কুল মাঠে এক জমকালো অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। একক সংগীত সন্ধায় গায়ক রনজিৎ গান গেয়ে দর্শকদের মাতিয়ে দেন। অনুষ্ঠানে রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি মৃত্যুঞ্জয় রায় এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার সুজাউদ্দৌলা,বিশেষ অতিথি থানা ইনচার্জ মোস্তাফিজার রহমান ও উপজেলা আ'লীগের সাধারন সম্পাদক শহীদ হোসেন রুবেল।অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন রিপোর্টার্স ইউনিটির সাধারন সম্পাদক শাহজাহান কবীর লেলিন, সহ-সভাপতি মোশফেকুজ্জামান মিটুল চৌধুরী,সদস্য ও দৈনিক যুগের আলো ভ্রাম্যমাণ প্রতিনিধি শাহজাহান বাদশা,জলঢাকা নিউজ অন-লাইন পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক বজলুর রশীদ,দৈনিক দাবানলের প্রতিনিধি নাসিমুজ্জামান নাদির,দৈনিক বর্তমানের জলঢাকা প্রতিনিধি রাশেদুজ্জামান সুমন,দৈনিক সমাজের শাহীন,বাংলাদেশ খবর জলঢাকা প্রতিনিধি গোলাম রব্বানী ডলার,দৈনিক ভোরের কাগজের প্রতিনিধি কৃষ্ণ চন্দ্র রায়,নতুন স্বপ্নের জুয়েল শাহ,প্রচার সম্পাদক ও সাম্প্রতিক দেশকাল জলঢাকা প্রতিনিধি এরশাদ আলম,ক্রিয়া সম্পাদক ও দৈনিক প্রথম ভোর জলঢাকা প্রতিনিধি রবিউল ইসলাম রাজ,দপ্তর সম্পাদক ও আমার সংবাদ জলঢাকা প্রতিনিধি ফরহাদ আলম,সদস্য ও বাংলাদেশ সমাচারের মশিয়ার রহমান প্রমূখ।র‍্যাফেল ড্রতে প্রথম পুরস্কার ফ্রিজ পেয়েছে মা মেডিয়া টেলিকম সার্ভিসিং এর মালিক মাহবুব হাসান। টোকেন নম্বর ৮৩১। দ্বিতীয় বিজয়ী নম্বর-১২৩৯,তৃতীয়-১০২২,চতুর্থ-৭১১,পঞ্চম-১৬৮,ষষ্ট-১৯৭৬, সপ্তম-৯০৮,অষ্টম-২৬১,নবম-১৭০২,দশম-৯২৪,একাদশ-১৭৮,দ্বাদশ-৩৫২,এয়োদশ-৮৮৯,চতুর্দশ-১৪৮৫,পঞ্চদশ-১১৪২, ষষ্টদশ-৬২৫,সপ্তদশ-৪১৩,অষ্টাদশ-১২২৩,উনবিংশ-০৯৭,বিংশ-১১৪৯,একবিংশ-৯৮৫,দুবিংশ-২৭৫,ত্রিবিংশ-১৬০৪,চারবিংশ-৯২২,পঁচিংশ-১৭১০।এরপর ভাগ্যবানদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন অতিথিবৃন্দ।প্রসঙ্গ,গত ২৩ ফেব্রুয়ারি শনিবার প্রতিবছরের ন্যায় জলঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সকল সদস্য ও তাদের পরিবার-পরিজনের অংশগ্রহণে আনন্দমুখর হয়ে উঠেছিল এবারের বনভোজন পঞ্চগড় তেতুলিয়ায়।সেখানে অবস্থিত চা বাগান,ভুটান ও নেপালের বাস বাগান,ভারতের শিলিকুড়ি ব্রিজ ও বাংলাদেশের সীমান্ত বাংলাবান্ধা জিরোপয়েন্ড দর্শন করে সাংবাদিক পরিবারের সদস্যরা। তারা একটি দিন আনন্দ উল্লাসের মুহূর্তেই কেটে যায় বছরজুড়ে লেগে থাকা ক্লান্তির ছাপ।শিশুরা বিনোদনের জন্য পেয়েছে আনন্দের এক ভিন্ন জগত। বড়রাও যেন খুঁজে পেয়েছিলেন তাঁদের শৈশব। আনন্দের একেকটি মুহূর্ত, সেলফি তোলা আর ফেসবুকে তা পোস্ট করার হিড়িক।বনভোজনের আনন্দ শেষে নতুন উদ্যমে আবারো শুরু হবে কলম সৈনিকদের প্রতিমহুর্তের খবরা-খবর নিয়ে কর্মব্যস্ততা। রিপোর্টাস ইউনিটির সাধারন সম্পাদক শাহজাহান কবীর লেলিন বলেন,সকলের আন্তরিকতায় বনভোজন ও র‍্যাফেল ড্র শান্তিপূর্নভাবে শেষ করতে পেরেছি। রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি মৃত্যুঞ্জয় রায় বলেন,বনভোজন ও র‍্যাফেল ড্র খুব সুনন্দভাবে করতে পেরেছি এটাই আমাদের স্বার্থকতা।