বিজ্ঞাপন দিন

জলঢাকায় সাব-ইজারাদার ঘটনাকে কেন্দ্র করে দোকান ভাংচুর - থানায় অভিযোগ

আজম বাদশা সাবু, জলঢাকা প্রতিনিধিঃ নীলফামারীর জলঢাকা উপজেলার খুটামারা ইউনিয়নের টেংগনমারী কাঁচামাল বাজারের আড়ৎ এর সাব-ইজারাদার ঘটনা কে কেন্দ্র করে দোকান ভাংচুর ও নাবালক নাঈম কে মারধর থানায় অভিযোগ করেছে বলে জানাযায়।অভিযোগ সূত্রে জানাগেছে,টেংগনমারী পাশারী পাড়া এলাকার মৃত মাহাতাব উদ্দিনের ছেলে জহুরুল ইসলাম এক জন কাঁচামাল বাজার আড়ৎ ব্যবসায়ী এবং কাঁচামাল বাজার ব্যবসায়ী সমিতির ক্যাশিয়ার।চলতি সনে হাট ইজারাদার কাঁচা বাজারের সাব-ইজারা দেওয়ার জন্য শুক্রবার ১২-৪-১৯ ইং রাত ৮ টায় সময় নির্ধারিত করিলে জহুরুল ইসলাম সাব-ইজারা নেওয়ার প্রয়োজনীয় টাকা সংগ্রহ করিয়া দোকানের ক্যাশে রাখিয়া তার ছেলে মোঃ নাঈম হোসেনকে দোকানে রাখিয়া পার্শ্ববর্তী জনৈক ছিদ্দিক হোসেনের আড়ৎ যায়।ইজারাদার কাঁচা বাজারের ডাক শুরু করিলে অনেকে দাম দেয়। জহুরুল ও সমিতির পক্ষ দাম দিলে সর্বোচ্চ দর দাতা হিসেবে কাঁচা বাজারের ইজারা প্রাপ্ত হইলে বিবাদী টেংগনমারী পাশারী পাড়ার মৃত নিরাশা মামুদের ছেলে আফিছার রহমান ঝুলু মামুদ (৫০). আফিছারের ছেলে সেলিম হোসেন (২৭),শাহীন হোসেন(২২) কাঁচা বাজারের ইজারা না পাইয়া ক্ষিপ্ত হইয়া পূর্ব পরিকল্পিত বর্ণি বিবাদীগন সহ আফিছারের ভারাটিয়া আরও ৪/৫ জন লাঠি,রডসহ দেশীয় বিভিন্ন অস্ত্রসহ বেআইনী জনতায় দলবদ্ধ হইয়া অনধিকার জহুরুলের দোকানে উঠিয়া দোকানের মালামাল ছড়াইয়া ভাংচুর করিয়া ৫০ হাজার টাকার ক্ষতি করে।বিবাদীগন জহুরুলের দোকানে অবস্থানরত নাবালক ছেলে নাঈম হোসেনকে ডাংমার করে।বিবাদী সেলিম হোসেন ক্যাশ বাক্স জোর পূর্বক খুলিয়া ইজারা নেওয়ার জন্য সংগ্রহ করা ২ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা ও দোকানে মালামাল বিক্রির ১৫ হাজার টাকাসহ মোট ২ লক্ষ ৬৫ হাজার টাকা জোর পূর্বক বাহির করিয়া নেয়।ঘটনা স্থলে শোরগোল শুনিয়া জহুরুল ও সাক্ষীগন শাহীন হোসেন,সাদ্দাম হোসেন, মিজানুর রহমান,আব্দুল হালিমসহ দোকানে গেলে বিবাদীগন বলেন জহুরুলকে বাজারে ঢোল নিতে দিব না, সুযোগমত পাইলে ডাংমার ও হাত,পা পঙ্গু করিবে বলে হুমকি দিয়ে চলিয়া গেলে জহুরুল সহ বর্নিত সাক্ষীগনসহ ঘটনা দেখিয়া শুনিয়া আপোষে টাকা উদ্ধারের চেষ্টা করিয়া ব্যর্থ হইয়া থানায় অভিযোগ করেন।সাক্ষীগন ঘটনার বিষয় অবগত আছে।