আবেদ আলী স্টাফ রিপোর্টারঃ
ইসমত আরা বেগম, বয়স ২৫।
তার বাড়ি নীলফামারীর জলঢাকা উপজেলার খুটামারা ইউনিয়নে। সে হাঁচি দিতে গিয়ে মুখটি হা হয়ে গেলে শত চেষ্টা করেও আর বন্ধ করতে পারেনি তার মুখ।
নিরুপায় হয়ে ইসমত আরা বৃহস্পতিবার ছুটে যায় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে। সেখানে দেখা মেলে জরুরী বিভাগে কর্তব্যরত ডাঃ মাহফুজুল হক সেনিন এর।
তিনি রোগীর অবস্থা দেখে রোগ চিহ্নিত করে এক মিনিটের ব্যবধানে হা করে থাকা মুখটি স্বাভাবিক অবস্থানে ফিরে দেন।
এবিষয়ে ডঃ সেনিন জানায়,
এই রোগটির নাম লক 'জ বা টেমপোরো ম্যান্ডিবুলার জয়েন্ট নিজলোকেশন।
এটা হঠাৎ করেই হয়। এধরনের রোগীকে রংপুর হাসপাতালে রেফার্ড করা হতো। সময় মতো সঠিকভাবে চিকিৎসা পেলে তাত্ক্ষণিক ভালো হয়ে যায়।