বিজ্ঞাপন দিন

জলঢাকায় সেচ মৌসুমে বীজ রোপনে ব্যাস্ত সময় পার করছে “কৃষক-কৃষাণীরা” বিক্রয়তে ধুম পরেছে

মানিক লাল দত্ত, জলঢাকা (নীলফামারী) প্রতিনিধিঃ নীলফামারীর জলঢাকায় সেচ মৌসুমে বীজ রোপনে ব্যাস্ত কৃষক নানান জাতের ধান বীজের চারা বিক্রয়। বর্তমান সেচ মৌসুমে ধান বীজ রোপনে কৃষক-কৃষাণীরা ব্যাস্ত সময় পাড় করছে। এরই ধারা বাহিকতায় নীলফামারীর জলঢাকায় সেচ মৌসুমে ধান বীজ রোপনে ব্যাস্ত হয়ে পাড়েছে কৃষক-কৃষাণীরা। গতকাল শুক্রবার সরেজমিনে দেখাযায় উপজেলার প্রেসক্লাব এর পার্শ্ব বর্তী মাঠে নানান জাতের সেচ মৌসুমে ধানের বীজ বিক্রয় করছেন ব্যাসায়ীরা। এব্যাপারে ধানের বীজ ব্যাসায়ীদের সাথে কথা হলে তারা বলেন এখানে আমরা বিভিন্ন জাতের ধানের বীজ বিক্রি করা হয়। যেমন,হাইব্রিড জনরাজ,বারো পাঁচ হাইব্রিড,এসি আই ২,আটাশ,চোদ্দোসহ ইত্যাদি ধানের বীচ বিক্রি করে আসছি। বীজ ব্যাবসায়ী সাদেকুল ইসলাম বলেন, একটি ধানের বীজের মুটার দাম ১২ টাকা থেকে ১৫ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে। তবে মুটা প্রতি সিমিত লাভ করা হয়। এই ধানের বীজ প্রতিদিনের ন্যায় সকাল ৮ থেকে রাত ১০ টা পর্যন্ত এখানে বিক্রয় করা হয়। ব্যাবসায়ী আহিনুর রহমান বলেন, জলঢাকা পৌর সভা সহ উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে কৃষকেরা এখন থেকে ধানের বীজ নিয়ে যাচ্ছে। শুধু তাই নয় ডিমলা উপজেলা, ডোমার, উপজেলা, কিশোরগঞ্জ উপজেলাসহ বিভিন্ন জায়গা থেকে কৃষকেরা ধানের বীজ নিয়ে যায়। ওবাইদুর রহমান বীজ ব্যাবসায়ী বলেন, নীলফামারী জেলার মধ্যে ডোমার উপজেলায় এই ধান বীজের চাহিদা বেশি। কৃষকেরা বিভিন্ন জায়গাথেকে এসে অটোরিকসা, অটোভ্যান ও বিভিন্ন যান বাহনে করে ধানের বীজ এখান থেকে নিয়ে যাচ্ছে। বছরের মধ্য এ সেচ মৌসুমে আবাদের উপর নির্ভরশীল কৃষক-কৃষাণী বলে অনেকে জানান। উপজেলা কৃষি অফিসার শাহ মোহাম্মাদ মাহফুজুল হক জানান, এ রোপনে আমাদের দপ্তর সবসময় তদারকী চলমান রাখবে।